বাংলাদেশ ও বাংলাদেশী যুবক যুবতীর ১৮+ গল্প
মানুষ সুন্দরের পূজারি । সুন্দর জিনিস গুলোই মানুষ আগে আকর্ষণ করে। কিন্তু আমি এমন একটি গল্প বলতে যাচ্ছি সেটা গল্প নয় বাস্তব অবিজ্ঞতা থেকেই বলছি।
যে গল্পটা বাংলাদেশের সমাজ সংসারে অতপত ভাবে ঝরিয়ে আছে।
এমন একটা সময় ছিলো যেখানে মেয়েরা পর পুরুষ দেখলে নিজেকে লুকিয়ে রাখতো, তাদের লজ্জা টা এতোটাই ছিলো বাহিরে কোথাউ রওয়ানা দিলে খুব সাবধানে নিজেকে লুকিয়ে নিয়ে যেতো।
সে সময়কার ছেলে মেয়েরা প্রেম করতো বিছানা গরম করার জন্য নয় বিয়ে করে সংসার করার জন্য।
কালের আবর্তনে সব কিছু বিলিন হয়ে গেছে বর্ত্মান দেশ হয়ে গেছে ডিজিটাল এখনকার ছেলেমেয়েদের কোনো লজ্জা শরম নাই বর্তমানে শতকরা 80 ভাগ মেয়ের সতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন বিদ্ধ হবেন আপনি নিজেউ।
এরা বিয়ের আগেই অন্য পুরুষদের সাথে সতিত্ব বিষর্জন দিয়ে আসে।
এখনকার মেয়েরা রাস্তা ঘাটে চলাফেরা করে নিজের স্তন দুটো খারা করে যাদেখে আবাল যুবক বৃদ্ধের শরীর গড়ম হয়ে যায় আর সোস্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই দেখা যায় তাদের বিভিন্ন ভংগীতে ছবি ও ভিডিও যা সম্পুর্ন রুপে ১৮+ ছাড়া আর কিছু নয়।
এখন ছেলেমেয়েরা একাধিক প্রেমের নামে বিছানায় শরীর গরম করে কিন্তু তাদের বিয়ে হয় অন্য কারো সাথে। বিয়ের পর তার হয়ে ওঠে আরো বেপরোয়া যার কারণে সমাজে বারছে পরকীয়ার মতো জঘন্য অপরাধ। দুঃখের বিষয় হলো পরকীয়ার জন্য কোনো সাজা নাই বাংলাদেশে তাইতো এই অপরাধটা আজকাল ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে।
রাস্তার পাশে যোপযারে চোখ পড়লেই দেখা মেলে কপত কপতিরা কি সুন্দর জোরা লেগে বসে আছে যেনো পৃথিবীর সমস্ত সুখ তাদের মাঝে ঝিলিক ঝিলিক করছে। আহঃ কি সুন্দর আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ।
এক সময় ছিলো পর্নোগ্রাফি দেখতে হলে চুরি করে ভিসিয়ার দেখতে অনেকদুর শহরে যেতে হতো। কিন্তু এখন আর যেতে হয় না পর্নোগ্রাফি আমাদের হাতের মুঠোয় মুঠোয় থাকে চাইলেই সব দেখতে পারি
মেয়েরা কি সুন্দর উলংগ হয়ে লাইভে আসে। সত্যি কিজে ভালো লাগে তাই না?
বিনা খরচে দেখা যায় তাজা তাজা সব কিছু।
তাইতো দেশের ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা দশ কদম এগিয়ে রয়েছে সেক্স যেনো তাদের ফ্যাশনে পরিনত হয়ে গেছে।
একটু চেষ্টা করলেই আপনি যেকোনো মেয়ের সাথে সেক্স করতে পারবেন দেদারসে এখানে কোনো ভুল নাই।মেয়েরা যেনো সেক্স করার জন্যই সব সময় মুখিয়ে থাকে।
তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনাদের পরিবার পরিজনকে এইসব কর্ম কান্ড থেকে ফিরিয়ে আনুন বড় বড় স্তন বানিয়ে ফেসবুক বিগো ইমো টিকটক টুইটারে আসা বন্ধ ❎ করে দিন। অশ্লীল তাকে ❎ না করুণ বাকি টুকু উপরওয়ালার হাতে ছেরে দিন
আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকুন
লেখা
যে গল্পটা বাংলাদেশের সমাজ সংসারে অতপত ভাবে ঝরিয়ে আছে।
এমন একটা সময় ছিলো যেখানে মেয়েরা পর পুরুষ দেখলে নিজেকে লুকিয়ে রাখতো, তাদের লজ্জা টা এতোটাই ছিলো বাহিরে কোথাউ রওয়ানা দিলে খুব সাবধানে নিজেকে লুকিয়ে নিয়ে যেতো।
সে সময়কার ছেলে মেয়েরা প্রেম করতো বিছানা গরম করার জন্য নয় বিয়ে করে সংসার করার জন্য।
কালের আবর্তনে সব কিছু বিলিন হয়ে গেছে বর্ত্মান দেশ হয়ে গেছে ডিজিটাল এখনকার ছেলেমেয়েদের কোনো লজ্জা শরম নাই বর্তমানে শতকরা 80 ভাগ মেয়ের সতিত্ব নিয়ে প্রশ্ন বিদ্ধ হবেন আপনি নিজেউ।
এরা বিয়ের আগেই অন্য পুরুষদের সাথে সতিত্ব বিষর্জন দিয়ে আসে।
এখনকার মেয়েরা রাস্তা ঘাটে চলাফেরা করে নিজের স্তন দুটো খারা করে যাদেখে আবাল যুবক বৃদ্ধের শরীর গড়ম হয়ে যায় আর সোস্যাল মিডিয়ায় চোখ রাখলেই দেখা যায় তাদের বিভিন্ন ভংগীতে ছবি ও ভিডিও যা সম্পুর্ন রুপে ১৮+ ছাড়া আর কিছু নয়।
এখন ছেলেমেয়েরা একাধিক প্রেমের নামে বিছানায় শরীর গরম করে কিন্তু তাদের বিয়ে হয় অন্য কারো সাথে। বিয়ের পর তার হয়ে ওঠে আরো বেপরোয়া যার কারণে সমাজে বারছে পরকীয়ার মতো জঘন্য অপরাধ। দুঃখের বিষয় হলো পরকীয়ার জন্য কোনো সাজা নাই বাংলাদেশে তাইতো এই অপরাধটা আজকাল ফ্যাশনে পরিনত হয়েছে।
রাস্তার পাশে যোপযারে চোখ পড়লেই দেখা মেলে কপত কপতিরা কি সুন্দর জোরা লেগে বসে আছে যেনো পৃথিবীর সমস্ত সুখ তাদের মাঝে ঝিলিক ঝিলিক করছে। আহঃ কি সুন্দর আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ।
এক সময় ছিলো পর্নোগ্রাফি দেখতে হলে চুরি করে ভিসিয়ার দেখতে অনেকদুর শহরে যেতে হতো। কিন্তু এখন আর যেতে হয় না পর্নোগ্রাফি আমাদের হাতের মুঠোয় মুঠোয় থাকে চাইলেই সব দেখতে পারি
মেয়েরা কি সুন্দর উলংগ হয়ে লাইভে আসে। সত্যি কিজে ভালো লাগে তাই না?
বিনা খরচে দেখা যায় তাজা তাজা সব কিছু।
তাইতো দেশের ছেলেদের তুলনায় মেয়েরা দশ কদম এগিয়ে রয়েছে সেক্স যেনো তাদের ফ্যাশনে পরিনত হয়ে গেছে।
একটু চেষ্টা করলেই আপনি যেকোনো মেয়ের সাথে সেক্স করতে পারবেন দেদারসে এখানে কোনো ভুল নাই।মেয়েরা যেনো সেক্স করার জন্যই সব সময় মুখিয়ে থাকে।
তাই আপনাদের কাছে অনুরোধ আপনাদের পরিবার পরিজনকে এইসব কর্ম কান্ড থেকে ফিরিয়ে আনুন বড় বড় স্তন বানিয়ে ফেসবুক বিগো ইমো টিকটক টুইটারে আসা বন্ধ ❎ করে দিন। অশ্লীল তাকে ❎ না করুণ বাকি টুকু উপরওয়ালার হাতে ছেরে দিন
আজ এ পর্যন্তই ভালো থাকুন
লেখা








মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন